৪০ মামলার আসামি শীর্ষ সন্ত্রাসী মেজর ইকবাল গ্রেপ্তার


৪০ মামলার আসামি শীর্ষ সন্ত্রাসী মেজর ইকবাল গ্রেপ্তার

চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার হয়েছেন তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন চৌধুরী, ওরফে মেজর ইকবাল। দীর্ঘদিন ধরে তাকে খুঁজছিল পুলিশ।

সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে সুলতানপুর গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে মেজর ইকবালকে আটক করে রাউজান থানা পুলিশ।

রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া জানান, “মেজর ইকবালকে পুরনো মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হবে।”

গ্রেপ্তারের পর ইকবাল পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন, তার বিরুদ্ধে মোট ৪০টি মামলা রয়েছে, যার মধ্যে বর্তমানে ১১টি বিচারাধীন। এ মামলাগুলোর মধ্যে ছয়টি হত্যা মামলা।

পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, মেজর ইকবাল সর্বশেষ ২০১০ সালে সাত বছর কারাভোগ শেষে জামিনে মুক্তি পান। এরপর তিনি কয়েক বছর মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে অবস্থান করেন এবং কয়েক বছর আগে দেশে ফিরে আসেন।

ইকবালের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামে বেশ কয়েকটি আলোচিত হত্যাকাণ্ডের মামলা রয়েছে। ১৯৮৯ সালে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফখরুদ্দিন মো. বাবর ও রাউজান কলেজ ছাত্র সংসদের সহসভাপতি মজিবুর রহমানকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। ১৯৯৩ সালে পূর্ব গুজরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আকতার হোসেনকে ব্রাশ ফায়ারে হত্যার প্রধান আসামিও তিনি।

পুলিশ আরও জানায়, রাউজানে দুই ভাই টিটু ও মিঠুকে একসঙ্গে হত্যা, মুক্তিযোদ্ধা নিহার কান্তি বিশ্বাসকে হত্যা, ছাত্রলীগের জেলা নেতা ইকবাল ও জামিল এবং ফটিকছড়ির শ্যামল ও আমান নামের দুই ছাত্রলীগ নেতাকে হত্যার মামলাতেও মেজর ইকবাল আসামি ছিলেন।

চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার হয়েছেন তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন চৌধুরী, ওরফে মেজর ইকবাল। দীর্ঘদিন ধরে তাকে খুঁজছিল পুলিশ।

সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে সুলতানপুর গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে মেজর ইকবালকে আটক করে রাউজান থানার পুলিশ। রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া জানান, “মেজর ইকবালকে পুরনো মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হবে।”

গ্রেপ্তারের পর ইকবাল পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন, তার বিরুদ্ধে মোট ৪০টি মামলা রয়েছে, যার মধ্যে বর্তমানে ১১টি বিচারাধীন। এ মামলাগুলোর মধ্যে ছয়টি হত্যা মামলা।

পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, মেজর ইকবাল সর্বশেষ ২০১০ সালে সাত বছর কারাভোগ শেষে জামিনে মুক্তি পান। এরপর তিনি কয়েক বছর মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে অবস্থান করেন এবং কয়েক বছর আগে দেশে ফিরে আসেন।

ইকবালের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামে বেশ কয়েকটি আলোচিত হত্যাকাণ্ডের মামলা রয়েছে। ১৯৮৯ সালে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফখরুদ্দিন মো. বাবর ও রাউজান কলেজ ছাত্র সংসদের সহসভাপতি মজিবুর রহমানকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। ১৯৯৩ সালে পূর্ব গুজরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আকতার হোসেনকে ব্রাশ ফায়ারে হত্যার প্রধান আসামিও তিনি।

পুলিশ আরও জানায়, রাউজানে দুই ভাই টিটু ও মিঠুকে একসঙ্গে হত্যা, মুক্তিযোদ্ধা নিহার কান্তি বিশ্বাসকে হত্যা, ছাত্রলীগের জেলা নেতা ইকবাল ও জামিল এবং ফটিকছড়ির শ্যামল ও আমান নামের দুই ছাত্রলীগ নেতাকে হত্যার মামলাতেও মেজর ইকবাল আসামি ছিলেন।

ঢাকাওয়াচ২৪ডটকমে লিখতে পারেন আপনিও ফিচার, তথ্যপ্রযুক্তি, লাইফস্টাইল, ভ্রমণ ও কৃষি বিষয়ে। আপনার তোলা ছবিও পাঠাতে পারেন [email protected] ঠিকানায়।
×